কোনো দেশের সমৃদ্ধ অর্থনৈতিক অর্জনকে বলা হয় উন্নয়নের ‘মুকুট’। আর সেই মুকটের ‘মণি’ বিবেচনা করা হয় পর্যটনকে। কারণ পর্যটন একযোগে ১০৯টি শিল্পখাতের সাথে সরাসরি যুক্ত। এরসাথে সম্পৃক্ত আরও প্রায় ১১০০টি উপখাত। যার ফলে পর্যটনকে বলা হয় পৃথিবীর একক বৃহত্তম এবং দ্রুত বর্ধনশীল খাত।
উপরন্তু বহুমাত্রিক এবং শ্রমঘণ খাত হিসাবে সর্বাধিক কর্মসংস্থান সৃষ্টির ক্ষেত্রেও পর্যটনের অবস্থান সর্বাগ্রে। তাই পৃথিবীর ধনী রাষ্ট্র থেকে উচ্চমধ্যম আয় বা উন্নয়নশীল কিংবা অনুন্নত দেশগুলোতেও পর্যটনের অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রভাব ব্যাপক, বিস্তৃত এবং বিশাল। বিশেষ করে কভিড-১৯ পরবর্তি পৃথিবীতে যে ৫টি খাত নতুনভাবে বহুমাত্রিকতা নিয়ে আবির্ভুত হয়েছে তারমধ্যে পর্যটন একটি। আগামী দিনগুলোতে যে ১২টি দেশকে সম্ভাব্য পর্যটন সফল দেশ হতে পারে বলে বিভিন্ন দেশি বিদেশি গবেষণা সংস্থা পূর্বাভাস দিয়েছে তারমধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ২০৩০ সাল নাগাদ বাংলাদেশকে যে ১৭টি এসডিজি বা টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জন করতে হবে তারমধ্যে ৩টি কমন সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল বা এসডিজি আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে সরাসরি পর্যটনের সাথে যুক্ত। তবে দেশভেদে পর্যটন ১১ থেকে ১৩টি মন্ত্রণালয়ের সাথে সংযুক্ত হলেও বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এই সংখ্যা ২৩টি, সাথে রয়েছে আরও প্রায় ৫৫টি বিভাগের সংযুক্তি; একইভাবে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ৬টি এসডিজি সরাসরিভাবে পর্যটনের সাথে যুক্ত। সুতরাং আসন্ন বছরগুলোতে বাংলাদেশকে এসডিজি অর্জন কিংবা মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়া কিংবা পর্যটনবান্ধব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের স্মার্ট বাংলাদেশের পথযাত্রায় এইখাতে সফলতা অর্জনের কোনো বিকল্প নেই।
পর্যটনের ব্যাপকতা ও অর্থনৈতিক এবং সামাজিক নিয়ামক বিবেচনা করে সম্প্রতি ট্যুরিস্ট পুলিশ, ক্সবাজার রিজিয়ন, ভ্রমণ-বিএসডিআই-টিআরডির যৌথ আয়োজনে ‘বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং কক্সবাজারের পর্যটন : চ্যালেঞ্জ ও ট্যুরিস্ট পুলিশের ভূমিকা’ শীর্ষক একটি রাউন্ড টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় যেখানে প্রধান অতিথিরূপে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর নুরুল আবছার (অব:)। সভাপতিত্ব করেন এডিশনাল ডিআইজি, ট্যুরিস্ট পুলিশ, কক্সবাজার রিজিয়ন আপেল মাহমুদ। গোল টেবিল বৈঠকে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ভ্রমণ সম্পাদক, শিক্ষক, গবেষক এবং বহুমাত্রিক পর্যটন বিশ্লেষক আবু সুফিয়ান।
গত ৩-৪ বছরে বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ পর্যটনে বৈপ্লবিক প্রসার ঘটেছে এতে কোনো সন্দেহ নেই। পর্যটনে টেকসই সফলতা প্রাপ্তির প্রথম পূর্বশর্ত হচ্ছে পর্যটন নিরাপত্তা ও সুরক্ষাসেবা নিশ্চিত করা যাকে বলা হয় পর্যটনের অক্সিজেন। এক্ষেত্রে প্রধান এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় রয়েছে বাংলাদেশ টুরিস্ট পুলিশের।
বাংলাদেশের পর্যটনের মিরর কিংবা আয়না বলা হয় কক্সবাজারকে। কক্সবাজার কেন্দ্রিক পর্যটন বাংলাদেশের গোটা পর্যটন অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি। নানা কারণে কক্সবাজারের পর্যটনে সাফল্য নিশ্চিত করা বিশাল চ্যালেঞ্জ, বিশেষত এর বহুমুখি নিরাপত্তা ব্যবস্থার আয়োজন, প্রয়োজন নিরূপন ও ব্যবস্থাগ্রহণ এবং তা অব্যাহত রাখা অত্যন্ত জটিল ও স্পর্শকাতর, যার বহু অনাক্সিক্ষত নজীর গত কয়েক বছর পর্যটনপ্রেমীদের খানিকটা হলেও হতাশ করেছিলো। তবে গত এপ্রিলে ঈদুল ফিতর-এ সম্ভবত প্রথমবারের মতো কোনো প্রকার অনাকাক্সিক্ষত ঘটন-দুর্ঘটনাহীনভাবে প্রায় সাড়ে তিন লাখ পর্যটক কক্সবাজারে তাদের ঈদ এবং ঈদ পরবর্তী ছুটি উদযাপন করেছেন পরিবার, স্বজন ও বন্ধুদের নিয়ে এবং এত বড় একটি উৎসবময় পর্যটন কার্যক্রমে আধুনিক, সৃজনশীল ও বহুমাত্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও সুরক্ষাসেবা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে কর্তৃত্বশীল নের্তৃত্বের মাধ্যমে বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশ, কক্সবাজার রিজিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত চৌকষ কর্মকর্তা অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহহমুদের উচ্ছসিত প্রশংসা করেন গোল টেবিল বৈঠকে অংশগ্রহণকারি পর্যটন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহের উর্ধতন কর্মকর্তাগণ।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর নূরুল আবছার বিশেষভাবে উল্লেখ করেন, গত তিন/চার মাসে ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ তার অক্লান্ত পরিশ্রম, সাহসী উদ্যোগ এবং পর্যটন নিরাপত্তা ব্যনবস্থাকে নতুনরূপে, নিরলসভাবে ঢেলে সাজানোর মাধ্যমে একটি নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, যার সুফল পেয়েছেন গেলো ঈদে কক্সবাজার ঘুরতে আসা কয়েক লক্ষ পর্যটক। সিডিএ বা কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে তিনি অতিরিক্ত ডিআইজিকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান এবং আগামীতে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে সম্ভব সকল প্রকার সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশের দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নীতি-নির্ধারণকারী শীর্ষমহল কক্সবাজার রিজিয়নের অতিরিক্ত ডিআইজির চলমান উদ্যোগকে অকুন্ঠ সমর্থন ও সহযোগিতা করার মাধ্যমে টুরিজমের এম্বাসেডার বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশ একটি নতুন নজীর সৃষ্টি করেছে। কক্সবাজার রিজিয়নের অতিরিক্তি ডিআইজি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আপেল মাহমুদ তার অসাধারণ শ্রম-ঘাম দিয়ে কক্সবাজারের পর্যটন নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে যে দৃষ্টান্তমূলক দৃশ্যমান আবস্থায় পৌছে দিয়েছেন তারও ভূয়সী প্রশংসা রয়েছে বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশের শীর্ষমহলে, এমনটাই নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট বিশ্বস্ত সূত্র।
রাউন্ড টেবিল বৈঠকে কক্সবাজারের বিভিন্ন হোটেল, রেস্টুরেন্টসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ ছাড়াও প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করেন। তারা বিভিন্ন সমস্যার কথাও তুলে ধরেন, কিছুক্ষেত্রে পরামর্শ প্রদান করেন এবং প্রায় একযোগে এমন একটি প্রাণবন্ত গোলটেবিল বৈঠক আয়োজনের জন্য ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নকে ধন্যবাদ জানান।
সাম্প্রতিককালে ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়ন যে কাজগুলো কওে সকল মহলে প্রশংসিত হয়েছে তার একটি তালিকাও সরবরাহ করা হয় অনুষ্ঠানে যেটি নিচে তুলে ধরা হলো:
০১। নভেম্বর/২০২৩ হইতে এপ্রিল/২০২৪ পর্যন্ত ছিনতাইকারী গ্রেফতার ৪২ জন।
০২। বাবু বাহিনীর প্রধান বাবুসহ গ্রুপকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
০৩। সিহাব বাহিনীর সিহাবসহ ০৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়।
০৪। সোহেল বাহিনীর প্রধান সোহেলকে গ্রেফতার করা হয়।
০৫। ডাকাতি দ্যসুতা মামলার আসামিদের গ্রেফতারসহ সম্পূর্ণ মামলার রহস্য উদ্ঘাটন করা হয়।
০৬। অসামাজিক কাজে জড়িত বোরকা বাহিনীসহ গ্রেফতার ৮২ জন।
০৭। পুলিশ আইনের ৩৪ ধারায় গ্রেফতার ০৩ জন।
০৮। টমটমসহ ডাকাতি প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ০২ জন।
০৯। পর্যটক হয়রানির দায়ে ক্যামেরাম্যান গ্রেফতার ০১ জন।
১০। ১৫০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার ০১ জন।
১১। অবৈধভাব এবং অনৈতিক উদ্দেশ্যে বডি ম্যাসেজের কাজে যুক্ত অপরাধে ৩৮ জন শিশুকে আটকপূর্বক অভিভাবকের জিম্মায় প্রদান।
১২। সমুদ্র সৈকতে নানাভাবে হারিয়ে যাওয়া শিশু উদ্ধার ১০০ জন।
উদ্ধার সংক্রান্ত কাজ (নভেম্বর/২০২৩ হইতে এপ্রিল / ২০২৪ পর্যন্ত)
১৩। মোবাইল উদ্ধার ০৯টি।
১৪। পর্যটকের হারানোর নগদ টাকা ১৫৩০ টাকা ও চেকবই এবং ম্যানিব্যাগ উদ্ধার ও হস্তান্তর। নিরাপত্তা মূলক কাজ (নভেম্বর/২০২৩ হইতে এপ্রিল/২০২৪ পর্যন্ত)
১৫। ০১/১২/২৩ খ্রিঃ তারিখ ৬০০ জন পর্যটককে ফুল দিয়ে বরণ।
১৬। ঈদ, পূজা, পহেলা বৈশাখ, থার্টি ফাস্ট নাইট ও বিভিন্ন সরকারি ছুটিতে আগত প্রায় (২০-২৫ লক্ষ) পর্যটককে নিñিদ্র নিরাপত্তা প্রদান করা হয়।
১৭। কক্সবাজার এ আগত আনুমানিক ৫০-৬০ জন ফরেন ট্যুরিস্টকে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করা হয়।
মানবিক ও সেবামূলক কাজ সমূহঃ (নভেম্বর/২০২৩ হইতে এপ্রিল/২০২৪ পর্যন্ত)
১৮। কক্সবাজার বীচ কে ১৮টি সিসি ক্যামেরা দ্বারা সার্বক্ষনিক মনিটর করণ ।
১৯। লাবনী, সুগন্ধা, কলাতলী ০৩ (তিন) বীচে ইন্টারকম সেবার মাধ্যমে প্রতিনিয়ত পর্যটকদের সহযোগিতা করণ।
২০। দ্রুত সেবা পেতে প্রেস বাটন সিস্টেম চালু করা হয়।
২১। পর্যটকদের জন্য মোবাইল চার্জিং সিস্টেম চালু করা হয়।
২২। বীচ এলাকার হকার নিয়ন্ত্রণে মহড়া এবং অভিযান পরিচালনা করণ।
২৩। বাইনোকুলার এর সাহায্যে পানিতে তলিয়ে যাওয়া পর্যটক উদ্ধার এবং পর্যটকদের গভীর পানিতে না যেতে সর্তক করণ।
২৪। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসলে হেলার এর মাধ্যমে মাইকিং করে পর্যটকদের প্রতিনিয়ত সচেতন করা হয়।
২৫। বীচ পরিচ্ছন্ন রাখার বিষয়ে সর্বদা সচেষ্ট।
২৬। বীচ বাইক টহল এবং মোটর বাইক টহল অব্যাহত রাখা।
২৭। হকারমুক্ত বীচ এবং ট্যুরিস্ট পুলিশ ২৪ ঘন্টা ডিউটিতে নিয়োজিত রাখা।
২৮। অজ্ঞাতনামা সমুদ্র সৈকতে ভেসে আসা লাশ উদ্ধার এবং পরিচয় সনাক্ত করে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
২৯। বীচ এলাকায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত হতে আগত হারিয়ে যাওয়া নারী ও শিশু ভিকটিমদের উদ্ধারপূর্বক যথাযথ অভিভাবকের নিকট হস্তান্তর।
৩০। পর্যটকদের জন্য তথ্য কেন্দ্র স্থাপন করা হয় ।
আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মিটিংসমূহ (নভেম্বর/২০২৩ হইতে এপ্রিল/২০২৪ পর্যন্ত)
৩১। স্পা সেন্টার এর নামে অবৈধ কার্যকলাপ বন্ধে স্পা সেন্টার প্রতিনিধিদের সাথে মিটিং।
৩২। পর্যটকদের নিরাপদ ভ্রমণে হোটেল মোটেল অফিসার্স এসোসিয়েশনের সাথে মিটিং।
৩৩। ক্যামেরাম্যান যাতে পর্যটকদের হয়রানি করতে না পারে সে লক্ষ্যে তাদের আচরণ নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত দিকনির্দেশনামূল বিফ্রিং প্রদান করা হয়।
৩৪। রেস্তোরা/ রেস্টুরেন্ট সমূহের প্রতিনিধিদের সাথে পর্যটকদের হয়রানি না করতে এবং ন্যায্য মূল্যের বাড়তি দাম না রাখতে দিকনির্দেশনামূলক মিটিং করা হয়।
৩৫। বীচের সকল স্টেকহোল্ডার যেমন ঘোড়াচালক, বীচবাইক চালক, ওয়াটার বাইক চালক, কিটকট পরিচালনাকারীদের সাথে দিকনির্দেশনামূলক সাপ্তাহিক মিটিং করা হয়।
৩৬। হোটেল মালিক/ম্যানেজার/জিএম প্রতিনিধিদের সাথে মিটিং।
৩৭। ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের সাথে মিটিং। সেমিনার সমূহঃ (নভেম্বর/২০২৩ হইতে এপ্রিল/২০২৪ পর্যন্ত)
৩৮। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে ট্যুরিস্ট পুলিশ কর্তৃক সেমিনারের আয়োজন করা হয়।
৩৯। ট্যুরিস্ট পুলিশের অংশগ্রহণে ৭ই মার্চ এর ঐতিহাসিক ভাষণের উপর সেমিনারের আয়োজন করা হয়।
৪০। সুফিবাদের উপর আয়োজিত আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ করা হয়।
৪১। ট্যুরিস্ট পুলিশ কর্তৃক টেকসই পর্যটন নিয়ে সেমিনারের আয়োজন করা হয়।
৪২। ট্যুরিস্ট পুলিশ কর্তৃক মানবাধিকার কর্মীদের নিয়ে সেমিনারের আয়োজন করা হয়।
৪৩। কক্সবাজারের সংস্কৃতি বিকাশে সাংস্কৃতিক অঙ্গনের শিল্পীদের নিয়ে মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।
৪৪। ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়ন কর্তৃক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
৪৫। দক্ষ মানবকর্মী তৈরিতে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়।
৪৬। ফেইসবুক ব্যবহার সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কিশোর/কিশোরীদের সচেতনতামূলক বিভিন্ন দিকনির্দেশনামূলক ক্লাস।
৪৭। ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের সক্রিয় অংশগ্রহণে বীচ ক্লিনিং কর্মসূচি পালন করা হয়।
৪৮। জরুরী সেবা চালুর মাধ্যমে পর্যটকদের সার্বক্ষণিক তথ্য ও নিরাপত্তা দিয়ে সহযোগিতা করা।
© 2021 - All Rights Reversed Coxs TV | Web Developed by Hostbuzz Inc