নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
চকরিয়ার সোসাইটি বায়তুল মাওয়া শাহী জামে মসজিদের মালিকানাধীন সরকারি হাসপাতাল সড়কের ঔষধ মার্কেট থেকে অবৈধভাবে চাঁদা দাবী করায় ভাড়াটিয়াদের সাথে চাঁদা না দেওয়ায় বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়লে জনগণের রোষানলে পড়ে গণধোলাইয়ের শিকার হয় ৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর কুখ্যাত ভূমিদস্যু নামে খ্যাত মুজিবুল হক ও জঙ্গি, মামলাবাজ আবসার মৌলভীর নেতৃত্বে ১০/১৫জনের একদল চাঁদাবাজ। ৮জুন ২০২৩ বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে সরকারি হাসপাতাল সড়কে এ ঘটনা ঘটে। উক্ত বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে চকরিয়া-পেকুয়া আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব জাফর আলম এমপি’কে স্থানীয়রা অবহিত করলে চকরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) চন্দন কুমার চক্রবর্তী ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানোর নির্দেশনা দেন। কিন্তু ডিউটিরত পুলিশ এসে জনরোশ থেকে তাদেরকে উদ্ধার করতে ব্যর্থ হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে চকরিয়া থানার ওসি চন্দন কুমার চক্রবর্তী অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েনসহ তিনি নিজেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে উত্তেজিত জনতাকে শান্ত করে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার উপস্থিতিতে জনতার অবরুদ্ধ অবস্থা থেকে তাদেরকে উদ্ধার করে পুলিশ দিয়ে নিজ নিজ বাড়িতে পৌঁছে দেন। এ ব্যাপারে মসজিদের সভাপতি মো. নাসির উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক লায়ন আলমগীর চৌধুরী জানান, আমরা জোহরের নামাজের পর বাসায় অবস্থান করছিলাম। মসজিদ মার্কেটের ব্যবসায়ীরা আমাদেরকে ফোন করলে আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে দেখতে পাই পুলিশ জনগণকে শান্ত করার চেষ্টা করছে।
চকরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) চন্দন কুমার চক্রবর্তী জানান, ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনি এবং কাউন্সিলরসহ দুইজনকে সুস্থ অবস্থায় পুলিশ দিয়ে বাড়িতে পৌছে দিই।