আজ, শনিবার | ২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ



ছুটিতে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে বিপুল পর্যটক সমাগম : সর্বত্র প্রাণচাঞ্চল্য

 

 

 

 

 

ছুটিতে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে বিপুল পর্যটক সমাগম : সর্বত্র প্রাণচাঞ্চল্য

কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে এখন বিপুল পর্যটকের উপস্থিতি । এ মাসের শুরু থেকে ধীরে ধীরে পর্যটকরা কক্সবাজারমুখী হয়েছেন। গত ১ ডিসেম্বর থেকে কক্সবাজার-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে। নিয়মিত বিমানও উঠানামা করছে। এতে আগের চেয়ে বেড়েছেপর্যটকের উপস্থিতি।

শহরের লাবণী,সুগন্ধা ও কলাতলী সৈকতে কোথাও তিল ধারণের ঠাঁই নেই। পর্যটকরা নীল জলরাশিতে আনন্দ-উচ্ছা্বাসে মেতে উঠেছে। সৈকতপারের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও হকারদের মধ্যেও বেশ ব্যস্থতা বেড়েছে।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব থেকে সপরিবারে এসেছেন ব্যবসায়ী মোহাম্মদ মহসীন আলী। তিনি বলেন, বছর অন্তত পরিবার-পরিজন নিয়ে কক্সবাজার আসা হয়। এবার ট্রেনে করে আসা হয়েছে। ক্লান্তিহীন ভ্রমনে সবাই খুব আনন্দ উপভোগ করেছে।

এ ছাড়া কক্সবাজার শহর থেকে মেরিন ড্রাইভ সড়ক ধরে পর্যটকেরা দরিয়ানগর, হিমছড়ি, ইনানী, পাটুয়ারটেক, টেকনাফ ও সেন্ট মার্টিনের দিকে ছুটে যাচ্ছেন। কেউ কেউ যাচ্ছেন মহেশখালীর আদিনাথ মন্দির, রামুর বৌদ্ধপল্লি, ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক ও নিভৃতে নিসর্গসহ বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে।

কক্সবাজার শহর ও আশপাশের পর্যটন এলাকায় পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেল, রেস্টহাউস ও রিসোর্ট রয়েছে। এতে অন্তত ১ লাখ ৭০ হাজার পর্যটক থাকার সুবিধা রয়েছে।

ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার অঞ্চলের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ বলেন,‘ পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা ও সেবা প্রদানে ট্যুরিস্ট পুলিশ সজাগ রয়েছে। সমুদ্রসৈকতের পাশাপাশি শহরেও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।